• টেকনোলজি নিয়ে আপডেট

    অনলাইন এ টাকা কামানো ব্যাপারটি এখন আর নতুন কিছু নয় অনেক এ ই হয়তো ইতি মধ্যে ইনকাম করছেন অনেকে চেস্টা করছেন । আমি আমার এই ব্লগ এর মাধ্যমে অনলাইন এ টাকা কামানো কিছু বিসয় কিছু টিপস ও টেকনোলজি নিয়ে পোস্ট দিব আশা করি আপনাদের কাজে আশবে। [...]

  • শুধু মাত্র আউটসোর্সিং

    যারা আউটসোর্সিং করতে চান নিয়মিত চোখ রাখুন আমার এই ব্লগ আমি আশছি প্রতিদিন নতুন নতুন আপডেট নিয়ে । অনেকে ই নানা সমস্যায় ভুগছেন অনলাইন এ আয় করতে গিয়ে তাদের জন্য ও সমাধান নিয়ে আসছি । [...]

  • জেনে নেই ফরেক্স

    ফরেক্স নিয়ে আগ্রহ আছে সবার ই কম বেশি । তবে সঠিক ধারনা না থাকার কারনে অনেকে ই ক্ষতির মুখে পরেছেন। তাদের জন্য অ যারা নতুন তাদের জন্য আমার ব্লগ এ থাকবে নিয়মিত পোস্ট ফরেক্স নিয়ে [...]

অনলাইনে আয় এবং ফরেক্স নিয়ে অনেক কিছু

Tuesday, August 6, 2013

আপনার BLOGGER ব্লগ টাকে Wordpress এ Transfer করুন।

আবার চলে এলাম। কি নিয়ে টিউন করছি, তা বোধ হয় বুঝেই ফেলেছেন । তাও একটু Clear করি !! আপনি ধরুন ব্লগারে কোন ব্লগ বানিয়েছেন, এখন চাচ্ছেন আপনার Wordpress আপনার ঐ ব্লগ transfer করবেন। কিন্তু পারছেন না । আবার চাচ্ছেন কমেন্টও যেন হারিয়ে না যায় । এসব সমস্যার সমাধান এখানে।
শুরু করি...

 

প্রথম ধাপ

  • ব্লগার Account-এ লগিন করুন ।
  • Dashboard-এ ঢুকুন, settings-এ ক্লিক করুন।
  • এবার Others-এ ক্লিক করুন । নতুন পেজ লোড হবে ।
  • এবার নতুন পেজে Export Blog নামের একটা লিঙ্ক পাবেন ।
  • ওখানে ক্লিক করুন ।
  • এবার ডাউনলোড করুন ।

দ্বিতীয় ধাপ

  • আপনার নতুন ব্লগের Dashboard-এ ঢুকুন ।
  • Settings-এ ক্লিক করুন ।
  • Others-এ ক্লিক করুন । নতুন পেজ আসবে ।
  • এখন Import Blog নামে একটা অপশন পাবেন ।
  • ঐ লিঙ্কে ক্লিক করুন ।
  • আপনার আগে থেকে ডাউনলোড করা ফাইল দেখিয়ে দিন ।
  • Captcha দিন ।
  • এবার Import Blog-এ ক্লিক করুন ।

ব্যস... কাজ শেষ
আর একটা কাজ বাকি । আমাকে একখানা কমেন্ট কইরা যান

Sunday, July 21, 2013

কেমন লাগছিল দেখতে পৃথিবীর সেরা সেরা ওয়েবসাইটগুলোকে যখন তারা চালু হয়েছিল ???

একটু ভেবে দেখেছেন কি বিজ্ঞান আমাদের কতদূর এগিয়ে নিয়ে গেছে? ইন্টারনেটের মাধ্যমে আজ পৃথিবীটা যেন হাতের মুঠোয়। আজ আমরা কোন তথ্য পাওয়ার দরকার হলে ইন্টারনেটে বসি, দুই-চারটা লেখা লিখি আর মাউস দিয়ে ক্লিক করি আর সাথে সাথে সেই কাঙ্ক্ষিত তথ্য পেয়ে যাই। পৃথিবীর সর্বকালের সেরা কিছু ওয়েবসাইটের কল্যাণেই আজ তা সম্ভব হয়েছে। এছাড়াও আছে কোটি-কোটি ব্লগসাইট। আজ আপনি যখন আপনি মোবাইল বা পিসির মাধ্যমে ইন্টারনেটে বসেন, তখন আপনি বাস্তবিকই নিচের ওয়েবসাইটগুলো ভিজিট করেনঃ


Google
Facebook
YouTube
Wikipedia
Yahoo
Twitter
Blogger   সহ আরও অনেক..................

কি সত্যি না ??? এগুলোই তো পৃথিবীর খ্যাতিমান সব ওয়েবসাইট। যেখানে সেকেন্ডে ভিজিট করে লক্ষ-কোটি ভিজিটর। এগুলোর এখন যেই ডিজিটাল চেহারা, আগে কিন্তু তেমন খুব একটা আহামরি ছিল না। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে এগুলোও বর্তমান ডিজাইন ধারণ করেছে। তাই আজকের টিউনের শিরোনামটা হচ্ছে সেই খ্যাতিমান ওয়েবসাইটগুলো নিয়ে, যখন তারা সর্বপ্রথম চালু হয়েছিল।

1.Google.com - চালু হয়েছিল ১৯৯৬ সালেঃ
  • ১৯৯৬ সালের Google:
  • বর্তমান Google:
  • 2.Facebook.com - চালু হয়েছিল ২০০৪ সালেঃ
  • বর্তমান Facebook:

  • 3.YouTube.com - চালু হয়েছিল ২০০৫ সালেঃ

  • বর্তমান Youtube:

  • 4.Yahoo.com - চালু হয়েছিল ১৯৯৪ সালেঃ

  • বর্তমান Yahoo:

  • 5.Wikipedia.org - চালু হয়েছিল ২০০১ সালেঃ

  • বর্তমান Wikipedia:

  • 6.Twitter.com - চালু হয়েছিল ২০০৬ সালেঃ

  • বর্তমান Twitter:

  • 7.Amazon.com - চালু হয়েছিল ১৯৯৫ সালেঃ

  • বর্তমান Amazon:

  • 8.Apple.com - (স্ক্রীনশটটা ১৯৯৬ সালের) চালু হয়েছিল ১৯৮৭ সালেঃ

  • বর্তমান Apple:

  • 9.Digg.com - চালু হয়েছিল ২০০৪ সালেঃ

  • বর্তমান Digg:


  • 10.eBay.com -(স্ক্রীনশটটা ১৯৯৭ সালের নিলামের সাইট হিসেবে) চালু হয়েছিল ১৯৯৫ সালেঃ


  • বর্তমান eBay:

  • 11.Nytimes.com - চালু হয়েছিল ১৯৯৫ সালেঃ

  • বর্তমান The New York Times:

  • 12.Flickr.com - চালু হয়েছিল ২০০৪ সালেঃ

  • বর্তমান Flickr:

  • 13.Dell.com – চালু হয়েছিল ১৯৯৬ সালেঃ

  • বর্তমান Dell:

  • 14.Telegraph.co.uk - চালু হয়েছিল ১৯৯৪ সালেঃ

  • বর্তমান Telegraph.co.uk:

  • 15.News.bbc.co.uk - চালু হয়েছিল ১৯৯৭ সালেঃ

  • বর্তমান News.bbc.co.uk:

  • 16.Msn.com - চালু হয়েছিল ১৯৯৫ সালেঃ

  • বর্তমান Msn:

  • 17.Whitehouse.gov – চালু হয়েছিল ১৯৯৪ সালেঃ

  • বর্তমান Whitehouse.gov:

  • 18.Myspace.com – চালু হয়েছিল ২০০৩ সালেঃ

  • বর্তমান Myspace:

  • 19.LinkedIn.com - চালু হয়েছিল ২০০৩ সালেঃ

  • বর্তমান LinkedIn:

  • 20.Blogger.com - চালু হয়েছিল ১৯৯৯ সালেঃ

  • বর্তমান Blogger:



  •  সংগ্রীহিত -  মেহেদী আল হাসান

    Saturday, July 20, 2013

    ওয়ার্ডপ্রেস ফ্রী অথবা নাল থিম এবং প্লাগিনে ম্যালিশিয়াস কোড বের করার উপায়

    ওয়ার্ডপ্রেস অফিশিয়াল ডিরেক্টরি বাদে কয়েক হাজার ওয়েবসাইট আছে যেসব সাইট ফ্রী ওয়ার্ডপ্রেস থিম প্রভাইড করে। কিন্তু সমস্যা হল তাদের বিশ্বাস করা ঠিক হবে না। কে জানে কার মনে কি আছে। দেখা গেল আপনার পছন্দের একটা ফ্রী থিমে ম্যালিশিয়াস কোড আছে। একজন হ্যাকার চাইলে এই কোড দিয়েই আপনার শখের ব্লগ হ্যাক করতে পারবে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা ফ্রী থিম সার্ভিস দেয় তাদের বেশীর ভাগ থিমেই ম্যালিশিয়াস কোড পাওয়া যায়। এইসব কোড সবাই ডিটেক্ট করতে পারবে না। কিন্তু তাই বলে কি থেমে থাকবেন? তা তো হবে না। এই সমস্যা থেকে প্রতিকার পাওয়ার আগে চলুন এটা নিয়ে একটু আলোচনা করে নেই।


    কেন এই কাস্টম কোড জুড়ে দেয়?

    ১. আপনার ব্লগ থেকে ব্যাকলিঙ্ক পাওয়ার জন্য।

    ২. আপনার ব্লগের এক্সেস পাওয়ার জন্য।

    ৩. আপনার ব্লগকে স্পাম লিঙ্কে রিডিরেক্ট করার জন্য।

    ৪. তাদের বিজ্ঞাপন/ব্যানার অ্যাড করার জন্য।

    ৫. অথবা আপনার ওয়েবসাইটের অন্য যেকোন ক্ষতি সাধনের জন্য।



    এইসব কোড শুধুমাত্র ফ্রী থিমে/প্লাগিনে থাকে তাই নয়, মাক্সিমাম প্রিমিয়াম নাল থিম/প্লাগিনে থাকে। আমি কিছুদিন আগে টরেন্ট থেকে প্রিমিয়াম থিমের একটা প্যাকেজ ডাউনলোড করেছিলাম। প্যাকেজে ২০ টা থিম ছিল যার মধ্যে ২০ টা তেই ম্যালিশিয়াস কোড ছিল।



    ম্যালিশিয়াস কোড ডিটেক্ট করার উপায়ঃ

    ওয়ার্ডপ্রেস ডিরেক্টরি বাদে যেকোন থিম/প্লাগিন ডাউনলোড করার পর প্রথম যে কাজটি করা উচিত টা হল ফাইলটি ভাইরাস, ট্রোজান, ওয়ার্মের জন্য স্কান করা।



    ভাইরাস ট্রোজান চেক করাঃ

    ভাইরাস/ট্রোজান চেক করার জন্য আমার সবচেয়ে পছন্দের সাইট হল www.virustotal.com এই সাইটে জীপ ফাইলটি আপলোড করুন এবং স্কান করুন।



    যদি কোন ভাইরাস/ট্রোজান থাকে তাহলে রেড সিগন্যাল আসবে, রেড হলে তখনই বাদ দিয়ে দিতে পারেন। রেড না হলে আমার সাথে পরবর্তী স্টেপে চলুন।



    প্লাগিনে অপ্রয়োজনীয় কোড চেক করুনঃ

    ভাইরাস/ট্রোজানের পালা শেষ। এবার আমরা অপ্রয়োজনীয় কোডের সন্ধান করব। এর জন্য সেরা একটি প্লাগিন হল Exploit Scanner । প্লাগিনটি ইন্সটল করুন এবং Dashboard >> Tools >> Exploit Scanner এ গিয়ে প্লাগিনটি চালু করুন এবং স্ক্যান করুন। এই প্লাগিনটি আপনার সমস্ত প্লাগিনকে চেক করতে কিছু সময় নিবে।

    স্ক্যান শেষ হলে আপনি একটা রেজাল্ট পাবেন এবং প্লাগিনটি যেসব কোডকে সন্দেহ করেছে তাদের একটা লিস্ট পাবেন।



    যেসব প্লাগিন ওয়ার্ডপ্রেস ডিরেক্টরি ছাড়া অন্য কোথাও থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করছেন তাদের ফাংশনগুলো ব্রাউজারে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন।



    থিমের জন্য ম্যালিশিয়াস কোড চেকঃ

    ফ্রী থিমে ব্যাকলিঙ্ক অ্যাড করা খুব কমন একটা ব্যাপার কিন্তু আপনি খুব সহজেই টা খুজে বের করতে পারবেন। সাধারনত ফুটারের ডান দিকে থাকে।

    আমরা থিমের যাবতীয় ক্ষতিকারক কোড ডিটেক্ট করার জন্য যে প্লাগিন ব্যবহার করব তা হল Theme Authenticity Checker (TAC) ।

    থিমটি ইন্সটল করুন এবং Dashboard >> Appearance >> TAC থেকে প্লগিনটি রান করুন।



    প্লাগিনটি ওপেন হলে দেখতে পাবেন কি কি থিম ইন্সটল করা আছে এবং কোন থিমটিতে Encryption আছে বা কোনটা তে স্ট্যাটিক লিঙ্ক আছে।

    এইভাবে ওয়ার্ডপ্রেস ফ্রী অথবা নাল থিম এবং প্লাগিনে ম্যালিশিয়াস কোড বের করতে পারবেন।

    Wednesday, April 3, 2013

    ব্লগে হাই ট্রাফিক পাবার ৩০টি প্রধান উপায়


    ব্লগের জন্য ট্রাফিক গুরুত্বপূর্ন। ট্রাফিক না থাকলে বিরাট ব্লগ হয়েও কোন লাভ নেই। আর ট্রাফিকের জন্য দরকারী কোয়ালিটি কন্টেন্ট। তার সাথে সাথে ট্রাফিক বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন উপায়ে চেষ্টা করা।
    যেমন আমি ট্রাফিক বাড়ানো নিয়ে ৩০ টা উপায়ের একটা লিস্ট দিলাম। আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে ।




    ১। "6 ways to get Traffic" "5 best educational blog"-- এরকম নাম্বার যুক্ত পোস্ট লিখুন।লিস্ট পোস্ট। পাঠক এগুলো বেশী পছন্দ করে।
    ২। ব্লগে বেশী বেশী পোস্ট করার চেষ্টা করুন।কোয়ালিটির দিকে দৃষ্টি দিয়ে অবশ্যই।
    ৩। সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে সাইট সাবমিট করুন। এখানে এড মী ব্যবহার করতে পারেন একসাথে ২৫ টা সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করতে।
    ৪। ওডিওগো ব্যবহার করে সাইটের পডকাস্ট বানান। তারপর পডকাস্ট ডিরেক্টরী গুলোতে সাবমিশন করুন।
    ৫। প্রশ্ন উত্তর সাইট যেমন ইয়াহু আন্সার,  আন্সার ডট কম, ফর্মস্প্রিং এগুলো ব্যবহার করুন। কোন কোন দিন আমার ব্লগের ৮০ ভাগ ট্রাফিক ই আসে ইয়াহু আন্সার থেকে।
    ৬। ডিগ , স্টাম্বলাপনে, ফেয়ারলী বুক লিংক সাবমিট করুন।  স্টাম্বলাপন ট্রাফিকের জন্য অন্যতম সেরা সাইট। কিন্তু এরা এক সাইটের বেশী লিংক সাবমিট করলে সাইট ব্লক করে দেয়। তাই অন্য বিভিন্ন সাইটের ও লিংক সাবমিট করতে হবে মাঝে মাঝে।
    ৭। আরটিকেল ডিরেক্টরী ইজিনার্টিকেল এ আর্টিকেল সাবমিট করতে পারেন।
    ৮। ব্লগে বেশী ছবি, এফিলিয়েট লিংক ব্যানার ইত্যাদি ব্যবহার করে লোডিং টাইম বাড়িয়ে দিবেন না। এতে মানুষ বিরক্ত হয়। ট্রাফিক কমে।
    ৯। পিং সার্ভিস পিংলার এবং পিং গট   পিং ও ম্যাটিক ব্যবহার করুন।
    ১০। হাব পেজে আপনার ব্লগ নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট দিন। হাব পেজ কোয়ালিটির ব্যাপারে অনেক সচেতন। আপনার পোস্ট ভালো মানের নাহলে তারা আনপাবলিশ করে দিবে। তাই সাইজে বড় এবং অরিজিনাল কিছু ছবি দিয়ে ভালো পোস্ট দিন।
    ১১। ব্লগ ক্যাটালগে ব্লগ সাবমিট করুন।
    ১২। বিভিন্ন ফোরামে বা কমিউনিটি তে ব্লগের জন্য একাউন্ট খুললে ইউজার নেম ব্লগের যে নাম সেটাই দিন। এতে পরিচিতি বাড়বে।
    ১৩। ব্লগের পোস্ট পিডিএফে রুপান্তর করে লিংক যুক্ত করে পিডিএফ সাইট স্ক্রি বিডি তে সাবমিট করতে পারেন।
    ১৪। আপনার ব্লগের জন্য উইকি পেজ বানাতে পারেন। লক্ষ্য রাখবেন যেন বিজ্ঞাপন মূলক না হয়।
    ১৫। স্কুইডো তে লেন্স বানাতে পারেন আপনার ব্লগ নিয়ে।
    ১৬। কমেন্টলাভ যুক্ত ব্লগে কমেন্ট করতে পারেন। কমেন্ট লাভ কমেন্টের নিচে আপনার সর্বশেষ পোস্ট দেখাবে। এতে ভালো ট্রাফিক পাবেন। কমেন্ট লাভ যুক্ত ব্লগ পেতে কমেন্টলাভ ব্লগ সার্চ ব্যবহার করতে পারেন।
    ১৭। টিউটোরিয়াল সাইটে টিউটোরিয়াল লেখতে পারেন। এখান থেকেও প্রচুর ট্রাফিক আসে।
    ১৮। ব্লগ ডিরেক্টরী এবং ওয়েবসাইট ডিরেক্টরীতে সাইট সাবমিট করুন। এখানে ৫২০ টা অয়েব ডিরেক্টরী আছে, আর এখানে ২৩ টা ব্লগ ডিরেক্টরী।
    ১৯। বড় টেক নিউজ গুলো নিয়ে সবার আগে পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করুন। তাতে টেকচার্চ বা অন্য কোন ব্লগ নিউজ করার সময় আপনার ব্লগ কে সার্চ হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। এরকম একটা লিংক পেলেই গ্রেট!
    ২০। ব্লগ নিচের মধ্যে থাকা আমাজন প্রোডাক্টের রিভিউ করতে পারেন। রিভিউতে ব্লগের লিঙ্ক দিয়ে দিবেন।
    ২১। সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট গুলোতে ব্লগ সাবমিট করুন। একসাথে অনেকগুলো বুকমার্কিং সাইটে সাবমিট করতে এটা দেখুন
    ২২। স্পাইসি পেজ এ ব্লগ প্রমোট করুন।
    ২৩। ব্যতিক্রমী ক্রিয়েটিভ কিছু করুন ব্লগে।
    ২৪। বড় ব্লগার দের ইন্টারভিউ প্রকাশ করতে পারেন।
    ২৫। প্রতিষ্ঠিত ব্লগারদের অনেকেই আপনার ব্লগ রিভিউ করবে লিংকব্যাকের বিনিময়ে। আপনি তাদের এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারেন।
    ২৬। আর ব্লগে ট্রাফিক আনার পর ধরে রাখার জন্য ইন্টার্নাল লিংকিং করুন। এক পোস্টে রিলেটেড অন্য পোস্টের লিংক যুক্ত করা।
    ২৭। ব্লগে সুন্দর ছবি, গ্রাফিক, ইনফোগ্রাফিক্স ব্যবহার করুন।
    ২৮। ফটো শেয়ারিং সাইট গুলো তে ফটো সাবমিট করে লিংক দিতে পারেন ব্লগের।
    ২৯। ব্লগের কন্টেন্ট আমি মনে করি তিন ধরনের। যেমন-
    ১। কিলার পোস্ট- প্রচুর তথ্য যুক্ত। আপনার ব্লগের মেইন পোস্ট এগুলো। সপ্তাহে একটা দিলে যথেষ্ট।
    ২। কিলার পোস্টের লিংক যুক্ত পোস্ট- এগুলো ছোট পোস্ট। এগুলোতে সামান্য কিছু কথা, দু একটা টিপস এবং কিলার পোস্টের লিংক যুক্ত থাকে।
    ৩।  পুনম পান্ডে পোস্ট । এগুলো নেটের বা সাম্প্রতিক নিউজের ব্রেকিং নিউজ গুলো নিয়ে ছোট পোস্ট। সাধারনত বড় কোন নিউজ সাইটের লিংক যুক্ত থাকে। এগুলো মাঝে মাঝে প্রচুর ট্রাফিক আনতে পারে।
    (পুনম পান্ডে নাম দিলাম বলে কেউ আবার ১৮+ মনে করবেন না )।
    এই তিন ধরনের পোস্ট ই করতে হবে।
    ৩০। বিভিন্ন ফোরামে একটিভ থাকুন। সিগনেচারে ব্লগের লিংক ব্যবহার করবেন ঠিক আছে। তবে মাঝে মাঝে এংকর টেক্সট পরিবর্তন করে দিতে পারেন।
    এই ৩০ টার লিস্ট করলাম। এর সবকটি যে করতে হবে তা না।  যেগুলো করবেন ভালোমত করার চেষ্টা করুন। ট্রাফিক পাবেন।

    [সংগৃহীত]

    Tuesday, March 26, 2013

    আজ নিয়ে এলাম টেকনলোজির কিছু ই-বুক।

    আজ নিয়ে এলাম টেকনলোজির কিছু ই-বুক। এই বই গুল হয়ত অনেকের কাছে আছে কিন্তু এক সাথে এত গুল বই এর লিঙ্ক নেই কারো কাছে (সম্ভবত) । ডাউনলোড করে কালেকশন করে রাখতে পারেন সবগুল বই।








    ব্লগার টিউটোরিয়াল ই-বুক - ডাউনলোড
    ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন ডেভলপমেন্ট ই-বুক - ডাউনলোড
    ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভলপমেন্ট ই-বুক - ডাউনলোড
    ওয়ার্ডপ্রেস থিসিস থিম ডেভলপমেন্ট ই-বুক - ডাউনলোড


    উবুন্ত টিউটোরিয়াল ই-বুক - ডাউনলোড
    এস ই ও টিউটোরিয়াল ই-বুক - ডাউনলোড
    জাভা স্ক্রিপ্ট টিউটোরিয়াল ই-বুক - ডাউনলোড
    সি এস এস টিউটোরিয়াল ই-বুক - ডাউনলোড
    এইচটিএমএল  টিউটোরিয়াল ই-বুক - ডাউনলোড
    বাংলা হ্যকিং  টিউটোরিয়াল ই-বুক - ডাউনলোড


    বোনাস

    ইংলিশ প্রনান্সিয়েসন এন্ড স্পেলিং লার্নিং  ই-বুক - ডাউনলোড


    কার যদি ফরেক্স সম্পরখে বাংলা ই-বুক দরকার হয় তাহলে এই লিঙ্ক এ ঘুরে আসতে পারেন

    Saturday, February 16, 2013

    হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ ও স্বাগতম সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ সম্পর্খে বিস্তারিত

    টেবলেট কম্পি্উটার আর মোবাইলের ব্যবহার বাড়ার সাথে সাথে ডেস্কটপ কম্পিউটারের উপরে নির্ভরশিলতা কমেছে। আর সেই সাথে কমছে ডেস্কটপ কম্পিউটারের চাহিদা। একই সাথে কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভের যায়গাটি দখল করে নিয়েছে সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ। বর্তমানে নোটবুক, ল্যাপটপ এমন কি ডেস্কটপ এবং সারভারেও সলিড স্ট্যাট ড্রাইভের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষনের ব্যবস্থা চালু হয়ে গেছে। কম ওজনের বহনযোগ্য যে কোন কম্পিউটারের জন্যই সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ (SSD) গ্রহণ যোগ্য। iSuppli তথ্যমতে বিগত বছরের তুলনায় এ বছর ১১ ভাগ কম আয় হয়েছে হার্ড ড্রাইভ বিক্রি থেকে। এবং উল্লেখযোগ্য পরিমানে ডেস্কটপ কম্পিউটার বিক্রি কমেছে। ধারণা করা হয়েছে এর পরের বছরেও কমতে থাকবে।

    সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ (SSD) কি?

    সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ কে অনেক সময় সলিড স্ট্যাট ডিস্ক বা ইলেক্ট্রিক্যাল ডিস্কও বলা হয়ে থাকে। তবে এটিতে হার্ডড্রাইভের মতো কোন ডিস্ক থাকে না বা কোন ম্যাকানিক্যাল যন্ত্রও থাকে না। এটিতে অনেক সংখ্যক ইলেক্ট্রিকেল সারকিট (IC) একত্রিতভাবে চীপ আকারে থাকে যাতে তথ্যগুলো সঞ্চয় করা হয়। হার্ড ড্রাইভ বা ফ্লপি ড্রাইভে মূলতঃ একটি ম্যাগনেটিক ডিস্ক ঘোরে এবং ম্যকানিক্যাল হেড-এর মাধ্যমে ডিস্কে তথ্য সঞ্চয় হয়। আর তাই এসএসডি হার্ডড্রাইভের চেয়ে দ্রুত তথ্য প্রদানে সক্ষম। এসএসডির দামও হার্ডড্রাইভের প্রায় দশগুণ বেশি।

    টেকনোলজী

    এসএসডি তৈরীর প্রথম দিকে ডিরেম দিয়ে বানানো হতো এবং এটিতে আলাদাভাবে বিদ্যুত সরবরাহের ব্যবস্থা ছিল। বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন হলে তথ্যগুলো ফ্লাস মেমরীতে সংরক্ষিত হতো।
    বর্তমানে বেশিভাগ প্রতিষ্ঠানই NAND ফ্লাস চীপ দিয়ে SSD তৈরী করা হয়। এই ফ্লাস চীপগুলো এসএসডিতে প্যারালাল সংযোযিত থাকে।
    বর্তমানে বেশিভাগ প্রতিষ্ঠানই NAND ফ্লাস চীপ দিয়ে SSD তৈরী করা হয়। এই ফ্লাস চীপগুলো এসএসডিতে প্যারালাল সংযোযিত থাকে।

    হার্ড ডিস্ক ও সলিড স্ট্যাট ডিস্কের মধ্যে পার্থক্য

    ১. চালু হওয়া

    সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ মিলি সেকেন্ডে চালু হয়ে কাজের উপযোগি হয়ে যায়। সলিড স্ট্যাট ড্রাইভের ইলেক্ট্রিক চীপে পাওয়ার পাওয়া মাত্র সচল হয়। হার্ড ডিস্ক ড্রাইভে বিদ্যুৎ সংযোগ দিলে এর ডিস্কগুলো ঘোরা শুরু করে, হেডটি নির্দিষ্ট স্থানে যায় ইত্যাদি কারনে কয়েক সেকেন্ড সময় লেগে যায়।

    ২. রেনডম একসেস টাইম

    যে কোন তথ্য সলিড স্ট্যাট ড্রাইভ থেকে সরাসরি পাওয়া যায়। এবং এতে কয়েক মাইক্র সেকেন্ড সময় লাগে। হার্ডডিস্কের তথ্যগুলো ডিস্কের নির্দিষ্ট স্থান থেকে নেওয়া এবং তা র‌্যাম এ পাঠানোতে ৩ থেকে ১২ মিলি সেকেন্ড সময় লেগে যায়।

    ৩. ডাটা ট্রান্সফার রেট

    SSD তে একটা প্রতি সেকেন্ডে (এসএসডির ধরন অনুসারে) ১০০ থেকে ৬০০ মেগাবাইট প্রর্যন্ত ডাটা ট্রান্সফার করা যায়। এটিতে একটি নির্দিষ্ট ডাটা ট্রান্সফার সময় থাকে যা পরিবর্তন হয় না। হার্ড ড্রাইভে গড়ে ১৪০ মেগাবাইট/সেকেন্ড গতিতে ডাটা ট্রান্সফার হয়। আর এই গতি বিভিন্ন কারনে পরিবর্তিত হতে পারে। আপনার তথ্যগুলো ডিস্কের বিভিন্ন অংশে ছড়ানো (Fragmented) থাকলে বেশি সময় নিবে আবার একসাথে থাকলে কম সময় নিবে। এছাড়াও হার্ডডিস্কের ঘুর্ণন গতির উপরে ডাটা ট্রান্সফার রেট নিভর্র করে। ৪২০০ থেকে ১৫০০০ rpm (ঘুর্নণ প্রতি মিনিট) এর বিভিন্ন হার্ড ড্রাইভ পাওয়া যায়।

    ৪. শব্দ

    SSD তে শব্দ হয় না কারন এটিতে কোন ম্যাকানিক্যাল যন্ত্র নাই। HDD তে হেড, একচুয়েটর, মটর ইত্যাদি ঘোরায় শব্দ বা ভাইব্রেশন হয়। কিছু কিছু সময় এটী খুব বিরক্তিকর আকার ধারন করে বিশেষ করে ডেস্কটপ এর ক্ষেত্রে।

    ৫. ম্যাগনেটিক ফিল্ড

    HDD তে ম্যাগনেটিক ডিস্ক আছে তাই ম্যাগনেটিক ফিল্ডের কারনে তথ্য হারানো ও ডিস্ক নষ্ট হওয়ার ভয় থাকে। SSD তে এরকম সমস্যা নাই কারন এতে ম্যাগনেটিক ডিস্ক নেই।

    ৬. লাইফ টাইম

    হার্ড ডিস্ক SSD এর চেয়ে কম লাইভ টাইম। অনেক সময় ডিস্কে ব্যাড সেক্টর পরতে পারে, মটর জ্বলে যেতে পারে। এসএসডির চীপ নষ্ট হলে এটি নষ্ট হয়ে যায়।

    ৭. সাইজ ও ওজনঃ

    বিভিন্ন ধরনের এবং সাইজের SSD রয়েছে। পণ্যের ধরন অনুসারে ১.৮ থেকে ৩.৫ ইঞ্চি পর্যন্ত আছে। সেমিকন্ডাক্টর চীপ হওয়ায় ওজন অনেক কম। এইচডিডি ৩.৫ ইঞ্চি ডিস্কই দেখা যায়। আর ওজন ২০০ থেকে ৭০০গ্রাম পর্যন্ত হয়।

    ৮. দাম

    সম পরিমান SSD মেমরীর দাম হার্ডড্রাইভের দামের প্রায় দশগুন।

     Apple এর নতুন Mac Book Pro, Mac Book Air, iMac এ আখন ব্যাবহার হচ্ছে  SSD। টেকনলজির সব পন্যের ই প্রাথমিক অবস্থায় দামের সমস্যা থাকে কিন্তু আস্তে আস্তে তা সহজলভ্য হয়ে যায়। HDD এর দিন শেষ হয়ে SSD এর শুভ সূচনা হক এই কামনায় আজকে এ পর্যন্তই।

    Wednesday, February 6, 2013

    আসুন দেখে নেই GOOGLE কিছু মজার জাদু।

    গুগল মামাকে আমরা প্রতিদিনই অসংখ্য প্রশ্ন করে জালাই। আসুন আজ দেখে নেই GOOGLE  কিছু মজার জাদু।

    ১. www.google.com এ যান। তারপর টাইপ করুন Do a barrel roll এন্টার দিন আর দেখুন মজা।

    ২. www.google.com এ যান। টাইপ করুন Google Sphere ।প্রথম রেসাল্টের লিঙ্কে ক্লিক করেই দেখুন!

    ৩. Google gravity লিখে সার্চ দিয়ে প্রথম লিঙ্কে যান। কি কেমন মজা লাগলো?

    ৪. Tilt লেখে সার্চ মারেন। এইডা কিছু হইলো?

    ৫. এইবার এখানে ক্লিক করেন- http://www.google.com.hk/intl/zh-CN/landing/shuixia/ যারা সাতার জানেন না তারা সাবধান !!

    ৬। www.google.com এ যান। এবার 900000000..90000000000 লিখে সার্চ করুন !!!

    নিচের গুলোতে লিংকে ক্লিক করলেই মজা পাবেন।

    Epic Google 
    Google Gravity
    Google Loco 
    Google Pacman
    Google Guitar
    Google Pirate


    Saturday, February 2, 2013

    ব্ল্যাকবেরি 10 অবশেষে !

    ব্ল্যাকবেরি কোম্পানী, পূর্বে নাম ছিল রিসার্চ ইন মোশন, প্রথম নিয়া এল BlackBerry প্ল্যাটফর্ম ১০ স্মার্ট ফোন।

    নতুন ব্ল্যাকবেরি প্ল্যাটফর্ম তৈরী স্মার্ট ফোন হলো ব্ল্যাকবেরি Z10 এবং ব্ল্যাকবেরি Q10 । তাদের প্রথমটি পূর্ণ touchscreen ডিসপ্লে হিসাবে এবং দ্বিতীয়টি 3.1 ইঞ্চি AMOLED touchscreen (রেজোলিউশন - 720x720 পিক্সেলে) হিসাবে ডিজাইন করা হয় সাথে একটি কীবোর্ড আছে।


    ব্ল্যাকবেরি নিউ ইয়র্ক, টরেন্টো, লন্ডন, প্যারিস, দুবাই এবং জোহানেসবার্গে একযোগে উপস্থাপিত হয়েছে।

    স্মার্টফোন ব্ল্যাকবেরি Z10 এবং ব্ল্যাকবেরি Q10 এ আছে ব্ল্যাকবেরি 10 ডুয়াল কোর প্রসেসর Snapdragon S4 প্লাস নির্মিত, 1.5 GHz  স্পিড । আরো কনফিগারেশন হলো 2GB RAM ও 16 গিগাবাইট ফ্ল্যাশ মেমরি বিস্তারযোগ্য ৩২ পর্যন্ত, যা মাইক্রোএসডি মেমরি কার্ডের সাথে অন্তর্ভুক্ত. উভয় স্মার্টফোনের একটি মাইক্রো HDMI ভিডিও আউটপুট এবং NFC, ব্লুটুথ 4.0 এবং ওয়াই ফাই 802.11a/b/g/n আছে. ব্যাটারী হচ্ছে অপসারণযোগ্য. এই স্মার্টফোনে মাইক্রো সিম কার্ড ব্যবহার করা হযেছে।





    স্মার্টফোনের ব্ল্যাকবেরি Z10 এর 1280 x 720 পিক্সেল (ইঞ্চি প্রতি 356 পিক্সেল) রেজোলিউশনে 4.2 ইঞ্চি স্ক্রীন আছে। প্রধান ক্যামেরার রেজোলিউশন ৮ মেগাপিক্সেল আর সামনের ক্যামেরা ২ মেগাপিক্সেল। ব্ল্যাকবেরির মতে, 1800 mAh ব্যাটারী একবার চার্জ দিলে 10 ঘন্টার 3G নেটওয়ার্কের সাথে কথা বলার জন্য যথেষ্ট। সাইজ হল 130 x 66 x 9.3 মিমি এবং এটির ওজন 138gm। ব্ল্যাকবেরি 10 স্মার্টফোন কালো এবং সাদা দুরকম পাওয়া যাবে।
    ইউ কে তে, ব্ল্যাকবেরি Z10 31 জানুয়ারী মুক্তি পায়। এটা কানাডা তে 5 ফেব্রুয়ারী মুক্তি পাবে, 10 ফেব্রুয়ারী UAE তে। মার্কিন যুক্তরাস্ট্রে, এটি মার্চ মাসে প্রদর্শিত হবে। মূল্য অপারেটর সঙ্গে চুক্তি উপর নির্ভর করবে এর দাম। স্মার্টফোনের ব্ল্যাকবেরি Q10 এপ্রিল মাসে মুক্তি পাবে।